শুক্রবার, ১লা চৈত্র, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ, ১৪ই রমজান, ১৪৪৬ হিজরি
Admin | ২,০৮৪ views | অক্টোবর ৮, ২০১৭ | বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি | No | ১০:৩৮ অপরাহ্ণ |
সোশ্যাল মিডিয়া, ই-কমার্স বা অনলাইন লেনদেনসহ ইন্টারনেট দুনিয়ায় দৈনন্দিন পথ চলতে হয় প্রযুক্তিপ্রেমীদের। আর এই চলা যেন নিরাপদ হয় সেজন্য ২০ টি উপায় মেনে চলতে পারে প্রযুক্তিপ্রেমীরা।
উপায়গুলো হল
• প্রতিমাসে একবার হলেওে ফেসবুক অথবা ই-মেইলের পাসওয়ার্ড পরিবর্তন করা।
• ফেসবুক ও ই-মেইলে লগইন অ্যাপ্রুভাল দিয়ে রাখুন। রিকভারি ই-মেইল ব্যবহার করুন।
• ফেসবুকে কোনো কিছু যাচাই না করে শেয়ার ও কমেন্ট করবেন না। শেয়ারকৃত পোস্টটি মিথ্যা কিংবা ভুয়া হতে পারে।
• পরিচিত বা অপরিচিত কেউ কোনো লিঙ্ক দিলে সেখানে যাচাই না করে ক্লিক করবেন না। ক্লিক করলেই আপনার তথ্য চলে যেতে পারে।
• উন্মুক্ত জায়গার ফ্রি ওয়াইফাই ব্যবহার করবেন না। এটি একটি ফাঁদ হতে পারে।
• অপরিচিত কেউ আপনার মেইল এ কোনো লিঙ্ক বা ডাউনলোড ফাইল দিলে ক্লিক করবেন না। ডাউনলোড ফাইলে ভাইরাস থাকতে পারে।
• আপনার উইন্ডোজ এবং সব সফটওয়্যার নিয়মিত আপডেট রাখুন।
• পেইড এন্টিভাইরাস ব্যবহার করুন।
• অনলাইনে যেখান সেখান থেকে কোনো সফটওয়্যার ডাউনলোড করবেন না। এতে বিভিন্ন ম্যালওয়্যার থাকতে পারে।
• সোশাল মিডিয়াতে শিশু, মহিলা ও ফ্যামিলির ছবি দিবেন না। কারণ এই ছবি দিয়ে অপরাধীরা আপনাকে ব্ল্যাকমেইল করতে পারে।
• ফেসবুকে মোবাইল নাম্বার, ই-মেইল ও জন্মতারিখ অনলি মি করে রাখুন।
• সোশাল মিডিয়া, ই-মেইল ও জব সাইটে আলাদা আলাদা ই-মেইল ও পাসওয়ার্ড ব্যবহার করুন।
• সোশাল মিডিয়াতে সুন্দর, আকর্ষণীয় ছবি, অ্যাপস দেখলে ক্লিক করবেন না।
• যেখান সেখান থেকে পুরাতন স্মার্টফোন, বিভিন্ন ধরনের ডিভাইস ক্রয় করবেন না। আপনি যে ফোনটি কিনেছেন সেটা দিয়ে হয়তো আগের ব্যবহারকারী অপরাধমূলক কোনো কাজ করেছে।
• সোশাল মিডিয়াতে অনলাইনে ডলার কেনাবেচা করার সময় অপরিচিত কারো সঙ্গে লেনদেন করবেন না।
• সাইবার ক্রাইমের শিকার হলে চুপচাপ থাকবেন না। আপনার পরিবার এবং পুলিশের সহায়তা নিন। অনলাইনে যত তথ্য কম দিবেন ততই আপনার জন্য ভালো।
• আপনার স্মার্টফোন, বিভিন্ন ডিভাইস সাময়িক সময়ের জন্য হলেও অন্যের হাতে দিবেন না।
• ই-কমার্স সাইট বা অনলাইনে কেনাকাটা করার সময় ভালো করে দেখে নিন সাইটটি বিশ্বস্ত কিনা। না হলে আপনি প্রতারিত হতে পারেন।
• ফ্রি ও পাইরেটেট সফটওয়্যার ব্যবহার করবেন না। এতে আক্রান্ত হওয়ার সম্ভাবনা বেশি।
• আপনার অফিসের কর্মচারী, কর্মকর্তাদের সাইবার সিকিউরিটির উপর প্রশিক্ষণ দিন।
উপায়গুলো হল
• প্রতিমাসে একবার হলেওে ফেসবুক অথবা ই-মেইলের পাসওয়ার্ড পরিবর্তন করা।
• ফেসবুক ও ই-মেইলে লগইন অ্যাপ্রুভাল দিয়ে রাখুন। রিকভারি ই-মেইল ব্যবহার করুন।
• ফেসবুকে কোনো কিছু যাচাই না করে শেয়ার ও কমেন্ট করবেন না। শেয়ারকৃত পোস্টটি মিথ্যা কিংবা ভুয়া হতে পারে।
• পরিচিত বা অপরিচিত কেউ কোনো লিঙ্ক দিলে সেখানে যাচাই না করে ক্লিক করবেন না। ক্লিক করলেই আপনার তথ্য চলে যেতে পারে।
• উন্মুক্ত জায়গার ফ্রি ওয়াইফাই ব্যবহার করবেন না। এটি একটি ফাঁদ হতে পারে।
• অপরিচিত কেউ আপনার মেইল এ কোনো লিঙ্ক বা ডাউনলোড ফাইল দিলে ক্লিক করবেন না। ডাউনলোড ফাইলে ভাইরাস থাকতে পারে।
• আপনার উইন্ডোজ এবং সব সফটওয়্যার নিয়মিত আপডেট রাখুন।
• পেইড এন্টিভাইরাস ব্যবহার করুন।
• অনলাইনে যেখান সেখান থেকে কোনো সফটওয়্যার ডাউনলোড করবেন না। এতে বিভিন্ন ম্যালওয়্যার থাকতে পারে।
• সোশাল মিডিয়াতে শিশু, মহিলা ও ফ্যামিলির ছবি দিবেন না। কারণ এই ছবি দিয়ে অপরাধীরা আপনাকে ব্ল্যাকমেইল করতে পারে।
• ফেসবুকে মোবাইল নাম্বার, ই-মেইল ও জন্মতারিখ অনলি মি করে রাখুন।
• সোশাল মিডিয়া, ই-মেইল ও জব সাইটে আলাদা আলাদা ই-মেইল ও পাসওয়ার্ড ব্যবহার করুন।
• সোশাল মিডিয়াতে সুন্দর, আকর্ষণীয় ছবি, অ্যাপস দেখলে ক্লিক করবেন না।
• যেখান সেখান থেকে পুরাতন স্মার্টফোন, বিভিন্ন ধরনের ডিভাইস ক্রয় করবেন না। আপনি যে ফোনটি কিনেছেন সেটা দিয়ে হয়তো আগের ব্যবহারকারী অপরাধমূলক কোনো কাজ করেছে।
• সোশাল মিডিয়াতে অনলাইনে ডলার কেনাবেচা করার সময় অপরিচিত কারো সঙ্গে লেনদেন করবেন না।
• সাইবার ক্রাইমের শিকার হলে চুপচাপ থাকবেন না। আপনার পরিবার এবং পুলিশের সহায়তা নিন। অনলাইনে যত তথ্য কম দিবেন ততই আপনার জন্য ভালো।
• আপনার স্মার্টফোন, বিভিন্ন ডিভাইস সাময়িক সময়ের জন্য হলেও অন্যের হাতে দিবেন না।
• ই-কমার্স সাইট বা অনলাইনে কেনাকাটা করার সময় ভালো করে দেখে নিন সাইটটি বিশ্বস্ত কিনা। না হলে আপনি প্রতারিত হতে পারেন।
• ফ্রি ও পাইরেটেট সফটওয়্যার ব্যবহার করবেন না। এতে আক্রান্ত হওয়ার সম্ভাবনা বেশি।
• আপনার অফিসের কর্মচারী, কর্মকর্তাদের সাইবার সিকিউরিটির উপর প্রশিক্ষণ দিন।