সোমবার, ২৯শে চৈত্র, ১৪২৭ বঙ্গাব্দ, ৩০শে শাবান, ১৪৪২ হিজরি
আগামীকাল শুরু হতে যাওয়া বিশ্ব ইজতেমা সফলের আহবান জানিয়েছেন দেশের শীর্ষস্থানীয় উলামায়ে কেরাম।
আজ এক বিবৃতিতে উলামায়ে কেরাম বলেন, সর্বস্তরের মানুষ শান্তিপ্রিয়ভাবেভাবে যেভাবে বিশ্ব ইজতেমায় অংশ গ্রহণ করে আসছেন সেভাবে এবারও তারা অংশগ্রহণ করবেন। আলেম উলামা, মাদরাসার শিক্ষার্থী ও তাবলিগের সাথীসহ সর্বস্তরের ধর্মপ্রাণ মানুষকে ইজতেমায় শরিক হওয়ার আহ্বান জানান তারা।
ইজতেমা সফলের আহ্বান জানিয়ে বিবৃতি প্রদান করেন, কওমি মাদরাসা শিক্ষাবোর্ড বেফাকের সভাপতি, হাটজাহারী মাদরাসার মহাপরিচালক ও হেফাজতের ইসলাম বাংলাদেশের আমির আল্লামা আহমদ শফী, তাবলিগের শুরার উপদেষ্ট সদস্য ও বেফাকের সহসভাপতি আল্লামা আশরাফ আলী, যাত্রাবাড়ী মাদরাসার মুহতামিম ও তাবলিগের শুরার উপদেষ্টা সদস্যদের সঙ্গে যোগাযোগের জিম্মাদার মুহিউস সুন্নাহ আল্লামা মাহমূদুল হাসান এবং বেফাকের ভারপ্রাপ্ত মহাসচি ও তাবলিগের শুরার উপদেষ্টা সদস্য মাওলানা আবদুল কুদ্দুস।
বিবৃতিতে শীর্ষ উলামায়ে কেরাম বলেন, প্রতিবছর তাবলিগ জামাত এবং বিশ্ব ইজতেমায় সাধারণ মানুষের সঙ্গে মাদরাসার শিক্ষার্থী ও আলেম উলামাগণ শরিক হয়ে আসছেন। এবারও তার ব্যতিক্রম হবে না ইনশাল্লাহ।
তারা আগামী কাল থেকে শুরু হওয়া ৫১ তম বিশ্ব ইজতেমায় দলবলে শরিক হওয়ার আহ্বান জানান। সেই সঙ্গে সবাইকে এ মেহনত সফলের আহ্বানও জানান।
বিশ্ব ইজতেমার ইতিহাস
বিশ্ব ইজতেমা সম্পর্কে ৪৫ টি তথ্য
খবরটি দেখে খুবই খারাপ লাগল। সব গুলো টিভি চ্যানেল ফলাও করে আবার কেঁউ কেউ অতি উৎসাহ নিয়ে খবরটি প্রচার করেছে। বিমান বন্দর অবরোধ করে বিচারের ভার জাতি কিংবা সরকারের কাছে না দিলেও পারতেন। ঘরের বিচার ঘরে করা যেত। মাওলানা সাদ সাহেব যদি বিতর্কিত বক্তব্য দিয়ে থাকেন তাহলে তা ছিল মাদ্রাসা গুলির নিজস্ব বিষয়। কারন এ বিতর্ক খন্ডন করতে পারে মাদ্রাসার আলেম ওলামারা। সুতরাং তাঁরা নিজেরা বসে আলোচনার মাধ্যমে একটা সমাধানে আসতে পারতেন । কিন্তু রাস্তা অবরোধ করে সারা জাতির কাছে যে ম্যাসেজটি পৌঁছানো হয়েছে তা আমাদের তথা তাবলীগ জামাতের জন্য সুখকর নহে। তাবলীগ বিরোধীদের কটাক্ষ করার সুযোগ করে দেওয়া হয়েছে । সাদ সাহেবকে ইজতেমায় অংশ গ্রহণের সুযোগ দিয়ে বয়ানের সুযোগ না দিলে কি এর সমাধান হতোনা। আজ পর্যন্ত যে তাবলীগ যে বিতর্কের উধ্বে ছিল তাঁতে কালিমা লেপন করে দেওয়া হয়েছে ।